Monday, August 31, 2015

ব্ল্যাকবেরির অ্যান্ড্রয়েড ফোন ‘ভেনিস’

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর স্মার্টফোন তৈরি করছে এক সময়ের জনপ্রিয় স্মার্টফোন নির্মাতা ব্ল্যাকবেরি। ব্ল্যাকবেরির তৈরি প্রথম অ্যান্ড্রয়েডচালিত ফোন নিয়ে প্রযুক্তি-বিশ্লেষকেদের মধ্যে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। অনেকের ধারণা এ ফোনটির নাম হবে ‘ভেনিস’।
প্রযুক্তি-বিষয়ক বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ভেনিস ফোনটির নানা রকম ছবিও প্রকাশ করা হচ্ছে। সম্প্রতি টুইটারে মোবাইল ফোন বিষয়ক তথ্য ফাঁস করার জনপ্রিয় অ্যাকাউন্ট ইভলিকসেও ভেনিস ফোনটির তথ্য ফাঁস হওয়ায় ভেনিসের বাজারে আসা নিয়ে গুজব আরও ডালপালা মেলেছে।
ভেনিস ফোনটি হতে পারে স্লাইডারযুক্ত একটি স্মার্টফোন যার সামনে বাঁকানো কাচের ডিসপ্লে ও হার্ডওয়্যার কিবোর্ড থাকবে।
ভেনিস ফোনটিতে ডুয়াল এলইডি ফ্ল্যাশযুক্ত ১৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা থাকবে। ফোনটির ওপরের দিকে সিম কার্ড ও মাইক্রোএসডি কার্ডের স্লট, বাম দিকে পাওয়ার বাটন ও ডান দিকে থাকবে ভলিউম বাটন। ব্ল্যাকবেরির পাসপোর্ট স্মার্টফোনটির মতোই এ ফোনটির ব্যাটারিও আলাদা করা যাবে না।
অ্যান্ড্রয়েডচালিত ব্ল্যাকবেরির স্লাইডার ফোনটি বাজারে আসবে কিনা তা জানতে নভেম্বর মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ব্ল্যাকবেরি কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো তথ্য না জানালেও এ বছরের নভেম্বরে নতুন স্মার্টফোন বাজারে আনতে পারে বলে প্রযুক্তি-বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন।

পিসির জন্য ইনফ্রারেড রিমোট কন্ট্রোল রিসিভার


কম্পিউটারে গান চালিয়ে দিয়ে শুয়ে শুয়ে শুনছেন, হটাৎ একটা গানের ভলিউম খুব হাই বা লো হয়ে গেছে বা একটা গান আবার শুনতে ইচ্ছে করছে অথবা একটা গান শুনতে ইচ্ছে করছে না পরেরটা শুনতে চাচ্ছেন তখন শোয়া থেকে ওঠাটা খুব বিরক্তিকর মনে হয়। যারা আমার মত এই সমস্যাটার মুখোমুখি হয়ে থাকেন তাদের জন্য এই পোস্ট। সার্কিটটি মুলত একটা ইনফ্রারেড রিসিভার আর ট্রান্সমিটার হিসেবে বাসার যেকোন রিমোট কন্ট্রোলার ব্যবহার করতে পারবেন। রিসিভারটি বানাতে আপনার যা প্রয়োজন হবে তা হল:
* 78L05, 5V regulator একটি
* TSOP1738 , IR receiver একটি
* 1N4148 Diode একটি
* 4.7uF Capasitor একটি
* 4.7K Resistor একটি
* female serial (DB9,RS232) connector একটি

সার্কিটটি খুবই সরল, যারা সোল্ডারিং আয়রন ব্যবহার করতে পারেন তারাই এটা বানাতে পারবেন। সার্কিটে ব্যবহৃত TSOP1738 IR receiver টি পাওয়া না গেলে চিন্তার কিছু নেই অন্য IR receiver হলেও চলবে অথবা নষ্ট টিভি/ভিসিড প্লেয়ার( যেগুলো রিমোট দিয়ে চলে) থেকে খুলে নিতে পারেন। তৈরী হয়ে যাওয়ার পর রিসিভারটি পিসির কম পোর্টে লাগান। BSPlayer ইনস্টল করুন। প্রো ভারশনটা এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। ইনস্টল হয়ে গেলে রান করুন। Menu–>Optons–>Preferences এ যান। Key definitions & WinLIRC তে ক্লিক করুন। এবার যেসব ফাংশনগুলো রিমোট দিয়ে কন্ট্রোল করতে হবে একটা করে সিলেক্ট করুন এবং এই ফাংশনের জন্য রিমোটের যে বাটনটি নির্দিষ্ট করেছেন সেটি প্রেস করুন। যেমন: “প্লে“ ফাংশনের জন্য স্ক্রল করে play সিলেক্ট করুন। WinLIRC Button Name এর নিচে ক্লিক করুন। এবার রিমোটের যে বাটনটা প্লের জন্য নির্দিষ্ট করেছেন(আপনি পছন্দমত যেকোন বাটন ব্যবহার করতে পারবেন) সেটা রিসিভারের দিকে তাক করে প্রেস করুন। এভাবে প্রত্যেকটা ফাংশনের জন্য করতে হবে। এবার শুয়ে শুয়ে মজা করে গান শুনুন বারবার উঠতে হবে না ।
ir-reciver.jpgir-reciver2.jpg

বিভিন্ন রকম ডিসি পাওয়ার সাপ্লাই



ইলেকট্রনিক্সের সার্কিট নিয়ে যারা কাজ করেন তাদের বিভিন্ন রকমের পাওয়ার সাপ্লাইয়ের দরকার হয়। কয়েক রকম পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সার্কিট ডায়াগ্রাম ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা নিচে দিলাম।
Full-wave DC power supply:
একটি স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মারের মাধ্যমে ভোল্টেজ ডাউন করা হয়েছে। দুটো ডায়োডের একটি পজিটিভ হাফ-সাইকেল এবং অপরটি নেগেটিভ হাফ-সাইকেল এর সময় কন্ডাক্ট করে।
ফিল্টার ক্যাপাসিটরটি উভয় হাফ-সাইকেল এর সময় চার্জড হয় ফলে রিপল কম হবে। আপনি যত ভোল্টের পাওয়ার সাপ্লাই বানাতে চান স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মারটি হবে তত ভোল্টের।
fwdcps.jpg
Half-wave DC power supply:
একটি স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মারের মাধ্যমে ভোল্টেজ ডাউন করা হয়েছে। ডায়োডটি পজিটিভ হাফ-সাইকেল এর সময় কন্ডাক্ট করে। ফিল্টার ক্যাপাসিটরটি শুধুমাত্র পজিটিভ হাফ-সাইকেল এর সময় চার্জড হয় ফলে রিপল বেশি হবে। আপনি যত ভোল্টের পাওয়ার সাপ্লাই বানাতে চান স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মারটি হবে তত ভোল্টের। তবে খেয়াল রাখবেন ট্রান্সফর্মারের আউটপুটের মধ্যের তারটি এবং দুই পাশের যেকোন একটি তারের সাথে সংযোগ হবে। মধ্যের তারটি বাদ দিয়ে দুই পাশের তার দিয়ে সংযোগ করলে ট্রান্সফর্মারটি যত ভোল্টের তার দ্বিগুন আউটপুট ভোল্টেজ পাওয়া যাবে।

hwdcps.jpg
Split Power Supply:
কিছু সার্কিটে(যেমন: STK Power Amplifier) পজিটিভ এবং নেগেটিভ উভয় ভোল্টেজ দরকার হয়। সেখানে স্প্লিট পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহার করা হয়।

sps.jpg
Regulated Power Supply:
সাধারনত ট্রান্সফর্মার পাওয়ার সাপ্লাইগুলোতে আউটপুট ভোল্টেজ বরাবর থাকেনা অর্থাৎ সামান্য কম বেশি হতে পারে। মেইন লাইনের বিদ্যুতের উঠানামা এর একটি কারন। কিছু সার্কিট(যেমন: ডিজিটাল সার্কিট) আছে যেখানে নির্দিষ্ট ভোল্টেজের প্রয়োজন হয়। নির্দিষ্ট ভোল্টেজ ছাড়া এসব সার্কিট ঠিকমত কাজ করে না এবং অনেক ক্ষেত্রে নস্ট ও হয়ে যেতে পারে। এসব সার্কিটের জন্য রেগুলেটেড পাওয়ার সাপ্লাই প্রয়োজন হয়। সার্কিটে ব্যবহৃত আইসিটি 78xx সিরিজের। যেমন: ৫ ভোল্টের জন্য হবে 7805, ৯ ভোল্টের জন্য হবে 7809 এবং ১২ ভোল্টের জন্য হবে 7812। আউটপুট ভোল্টেজ যত হবে ট্রান্সফর্মারটি তার চাইতে সামান্য বেশি ভোল্টের ব্যবহার করবেন।

rps.jpg
Transformerless Power Supply:
পাওয়ার সাপ্লাইয়ে ট্রান্সফর্মার ব্যবহারের ফলে ওজন ও আয়তন বৃদ্ধি পায়। ট্রান্সফর্মার ছাড়াই নিন্মোল্লেখিত পাওয়ার সাপ্লাইটি তৈরী করা যায়। ফলে খুব অল্প জায়গার মধ্যে এটি বানানো সম্ভব হয়। সার্কিটে ৯ ভোল্টের জেনার ডায়োড দিয়ে দেখানো হয়েছে। যত ভোল্টের পাওয়ার আউটপুট প্রয়োজন হবে তত ভোল্টের জেনার ডায়োড ব্যবহার করতে হবে।

সাবধান:
এই পাওয়ার সাপ্লাইটি চলাকালিন পাওয়ার সাপ্লাই এবং যে সার্কিটে এটি ব্যবহার করছেন কোথাও হাতে স্পর্শ করতে পারবেন না। কারন এতে আপনি ভয়ংকর ইলেক্ট্রিক শক খাবেন। তাই চলাকালিন সরাসরি হাত দিতে হয়না এমন সার্কিটেই শুধু এই পাওয়ার সাপ্লাইটি ব্যবহার করবেন। সবশেষে, আপনি নিজ দায়িত্বে এটি ব্যবহার করবেন।

tlps.jpg

পুরনো মডেমকে ফোন কল রেকর্ডারে রুপান্তর করুন


আপনার কাছে যদি একটা ইন্টারনাল অথবা এক্সটার্নাল মডেম থাকে যা কোন কাজে আসছে না তবে এই মডেমটিকে খুব সহজেই আপনি ফোন কল রেকর্ডারে রুপান্তর করতে পারেন। যাদের কাছে পুরনো মডেম নেই তাদেরও নিরাশ হবার কোন কারন নেই। কারন আমরা মডেম থেকে কিছু কম্পোনেন্ট খুলে নেব তাই যাদের কাছে মডেম নেই তারা কম্পোনেন্টগুলো বাজার থেকে কিনে নিলেই হবে।
যা যা খুলে নিতে হবে:
-একটি অডিও ট্রান্সফর্মার
-দুইটি ১০ কিলোওহমস বা কাছাকাছি মানের রেজিস্টর
-দুইটি IN 4001 gw ওই ধরনের ডায়োড
-দুইটি ১০ মাইক্রোফারাড বা কাছাকাছি মানের ক্যাপাসিটর
-দুইটি ফিমেল ফোন সকেট
-একটি অডিও আউটপুট সকেট

সবকিছু যোগার হয়ে গেলে নিচের সার্কিট ডায়াগ্রাম অনুযায়ী তৈরী করে ফেলুন। অন্যান্য ছবিগুলোও এ ব্যাপারে যথেষ্ট সাহায্য করবে। সার্কিটটি তৈরী হয়ে গেলে ফোন সকেটের একটাতে ফোন লাইন থেকে এবং অন্যটার সাথে ফোন সেটের সংযোগ দিন। একটা অডিও ক্যাবল(যে ক্যাবল দিয়ে সাবওফারের সাথে সাউন্ডকার্ডের সংযোগ দওয়া হয়) দিয়ে অডিও আউটপুট সকেট থেকে কম্পিউটারের সাউন্ডকার্ডের লাইন ইনে সংযোগ দিন। এবার যেকোন অডিও রেকর্ডিং সয়টওয়্যার দিয়ে ভয়েস রেকর্ড করুন। রেকর্ডিং সফটওয়্যার হিসেবে জেটঅডিও বা অডাসিটি ব্যবহার করতে পারেন।

ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে যারা পড়া-লেখা করতে চান এবং যারা পড়া-লেখা করেন। আপনারা এই টিউনটি একটু দেখে যান !!!!!!!!!!!!!!


যারা ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়েন বা পড়েতে চান। তাদের IEB সর্ম্পকে জানা প্রয়োজন। আমি আজ আপনাদের সাথে IEB কি? IEB কেন? ইত্যাদি বিষয় আলোচনা করব। আর বেশি কতা না বলে কাজের কথায় আসা যাক।
১।
IEB হচ্ছে The Institute of Engineer Bangladesh (IEB)। এটি হচ্ছে ইঞ্জিনিয়ার দের একটা সংস্থা বা প্রতিষ্টান। একান থেকে বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয় এর IEB অনুমোদন বা মেম্বারশীপ দেওয়া হয়।
২।
এই IEB এর অনুমোদিত বা মেম্বারশীপ যে ইনিভার্সিটির যে ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয় এর আছে। শুদু সেই ইউনিভার্সিটির সেই ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র/ছাত্রীরা নামের প্রথমে ইঞ্জিনিয়ার বা প্রকৌশলী টাইটেল টা ব্যবহার করতে পারবে । তবে থাকে কয়েক বছর জব এবং তাকে আবার ব্যক্তিগত ভাবে IEB সদস্য বা মেম্বার হতে হবে।
৩।
IEB মেম্বারশীপ বা সদস্য ছাড়া আপনি বড় বড় প্রজেক্ট বা প্লান বা নকশা ইত্যাদিত কাজ করার জন্য অনুমোদন দিতে পারবেন না বা দেওয়ার ক্ষমতা আপনার থাকবে না। যেমন আমি আপনাদেরকে সিভিল বিভাগ নিয়ে একটা উদাহরন দিচ্ছি। আপনি যদি একটা দশ তলা বিল্ডিং এর নকশা করার কাজ পান তা হলে আপনার যদি IEB মেম্বার বা সদস্যশীপ না তাকে তা হলে আপনি সেই বিল্ডিংটির নকশয় IEB মেম্বার বা সদস্যশীপ এর সাক্ষর না তাকলে কাজ করার জন্য (রাজউক, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা ইত্যাদি) কোন ছাড়পত্র বা অনুমোদন পাবেন না। এই ভাবে প্রতিটি বিভাগের একই অবস্তা।
৪।
আর আপনি যদি IEB মেম্বারশিপ ছাড়া কাজ করেন আর কোন ঝামেলা হয়। তা হলে আপনি আইন গত সমস্যায় পরতে পারেন।
৫।
আমি এখন বলব কোন কোন ইউনিভার্সিটির কোন বিষয় IEB এর মেম্বারশীপ আছে। আমি IEB মেম্বারশীপ ইউনিভার্সিটি গুলোকে দুটি ভাগে ভাগ করব।
ক। পাবলিক ইউনিভার্সিটি
খ। প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি

ক। পাবলিক ইউনিভার্সিটি

  • BUET
  • CUET
  • DUET
  • KUET
  • RUET
  • SUST এর বিভাগ সমূহ CE, CE(chemical)।
  • MIST এর বিভাগ সমূহ CE, EECE, ME।

খ। প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি
  • AIUB এর বিভাগ সমূহ ECE, EEE, CSE।
  • BRAC এর বিভাগ সমূহ ECE, CSE।
  • DIU(daffodil) এর বিভাগ সমূহ CSE(Day shift)।
  • EWU এর বিভাগ সমূহ EEE।
  • IIUC এর বিভাগ সমূহ CCE, CSE।
  • UAP এর বিভাগ সমূহ CE।
  • UIU এর বিভাগ সমূহ EEE।
  • AUST এর বিভাগ সমূহ CE, EEE, CSE। (এখানে আমি একটা কথা বলতে চাই যে আমি শুনে ছিলাম যে আহছানউল্লাহ ইউনিভার্সিটি সাইন্স অ্যান্ড টেকনলোজি  এর সকল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের IEB মেম্বারশীপ বা সদস্যশীপ আছে । বাট এইটা বিষয় আমি কনফার্ম না। তবে আমি যে বিভাগ সমূহ উল্লেখ করেছি সেইগুলো একশ ভাগ কনফার্ম যে এই গুলোর IEB মেম্বারশীপ বা সদস্যশীপ আছে।)
৬।
তবে আমি সবাইকে বলতে চাই। যে আপনারা এই তথ্যটি পাওয়ার পর যারা উপরের এই ইউনিভার্সিটির একটিতেও পড়েন না। বাট ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ নিয়ে পড়ছেন। তাদের উদ্দেশে আমি বলছি । আপনি ভাল কিছু করেন, ক্রিয়েটিভ ধরনে কিছু করেন, যদি আপনার ভাল কিছু করার ইচ্ছা তাকে তা হলে আপনাকে উপরের কোন নিয়ম আপনাকে আটকাতে পারবে না। আপনাকে ভাল কিছু করতে ( যেমন-ভাল জব, ভাল কোম্পানীর জন্ম দিতে, ভাল টাকা ইনকাম করতে ইত্যাদি ) হলে । ভাল কাজ জানতে হবে। ভাল মাইন্ডের মানুষ হতে হবে। ভাল কিছু করেন । ভাল কিছু করতে ভাল সাটিফির্কেট এর প্রয়োজন হয় না।
৭।
আমি সবাইকে বলতে চাই। যে আপনারা যারা ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়ছেন কিন্তু উপরের ইউনিভার্সিটিগুলোর IEB এর মেম্বারশীপ বিভিন্ন বিভাগের মদ্দে একটাতেও পড়ছেন না। আপনার কমান্ট এর মাধ্যমে চেছা-মেছি, ছিল্লা-ছিল্লি করবেন না। আপনাদের মনে একটু আগাত লাগতে পারে তাই বলে সত্য জিনিষ জানতে বা মানতে রাজি হবেন না কেন। আসা করি সবাই খুব বিনয়ের সাতে আমার সঙ্গে এক মত হবেন। না হলে কোন বাধা নেই। তবে আজে বাজে কমেন্ট করবেন না।
৮।
আমি আমার টিউনএ ইউনিভার্সিটি এবং বিভাগ এর নাম সংক্ষেপে উল্লেখ করেছি । কারো যদি বুঝতে অসুবিধা হয়। তাহলে বলবেন।
৯।
আমার এই টিউন বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির ছাত্র/ছাত্রীরা বা বিভিন্ন মহলের মানুষ পড়তে পারেন। তবে আমার এই টিউনটার সাথে আপনারা পুর পুরি এক মত নাও হতে পারেন। তবে আমাকে আমার এই টিউনএ কোন কারেকসন করার জন্য বলবেন না। আমার কাছে যদি যুক্তি সংঙ্গত মনে হয় তা হলে আমি তা কারেকসন করব।
১০।
আমার এই টিউনটি সম্পূর্ন পড়ে তার পর কমেন্ট করবেন। তার আগে কমেন্ট করবেন না।
১১।
আমি সর্বশেষ একটি কথা বলতে চাই যে সবাই মন দিয়ে পড়া-লেখা করেন, ভাল কিছু করেন দেন ভাল কিছু হতে পারবেন । কারন অনেক উদাহরন আছে যে যে বিভাগ নিয়ে লেখা-পড়া করেছে সে সেই বিভাগের দারে কাছে নেই অতচ সে অন্য বিভাগে শীর্ষ স্থানে অস্তান করছে।

Sunday, August 30, 2015

গেরস্থালী বর্জ্যপানিকে চাষাবাদের কাজে লাগানোর প্রযুক্তি অর্জন


ইরান গেরস্থালী বর্জ্যপানিকে চাষাবাদের কাজে লাগানোর প্রযুক্তি অর্জন করেছে। ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্সি ফর সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির আওতাধীন  জৈবপ্রযুক্তি উন্নয়ন সদর দফতরের সচিব মোস্তফা কাইনেয়ি এ কথা জানিয়েছেন।

উন্নত দেশগুলোতে গেরস্থালী  বর্জ্যপানি প্রক্রিয়াকরণ ব্যবস্থা প্রচলিত আছে। ইরান পানি বিশেষজ্ঞরা এ প্রযুক্তি নিজেরাই অর্জন করেছে বলে জানান তিনি।  খাবার পানি অপচয় ঠেকানোর লক্ষ্য এ প্রযুক্তি অর্জন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। পানি প্রক্রিয়াকরণের কাজ জড়িত জৈবপ্রযুক্তি উন্নয়ন দফতরের ইরানি বিশেষজ্ঞরা এ প্রকল্পের কাজ শেষ করেছেন বলে জানান তিনি।

তিনি আরো বলেন, আবাসিক এলাকায়  যে বর্জ্যপানি উৎপাদিত হয় প্রক্রিয়া করণের পর তা চাষাবাদ ছাড়াও বাগান বা পার্কের গাছ-গাছড়া বা সবুজ চত্বরে পানি দেয়ার কাজে ব্যবহার করা যাবে। গাছে বা বাগানে দেয়ার জন্য ব্যাপক হারে খাবার পানি ব্যবহারের ধারা এতে ধীরে ধীরে কমে আসবে এবং এ পানির ওপর ওপর চাপও অনেক কমবে। 

তিনি বলেন, পানি রূপান্তর প্রযুক্তি ব্যবহার দ্রুততর করার জন্য তেহরান পৌরসভার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।

প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে নাশকতামূলক তৎপরতা চালিয়েছে ক্যাস্পারস্কি ল্যাব!


রাশিয়ার খ্যাতনামা এন্টিভাইরাস নির্মাতা সংস্থা ক্যাস্পারস্কি ল্যাব বাণিজ্যিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে নাশকতামূলক তৎপরতা চালিয়ে বলেছে অভিযোগ উঠেছে। ক্যাস্পারস্কি ল্যাব’এর সাবেক এক কর্মী এমন চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেছেন। এতে দাবি করা হয়েছে, প্রতিপক্ষের ভাইরাস শনাক্তকারী সফটওয়্যারকে রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং’এর মাধ্যমে রদবদল ঘটিয়েছে ক্যাস্পারস্কি ল্যাব। ফলে কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় ফাইলকে ভুল ভাবে শনাক্ত করেছে এবং তা মুছে ফেলেছে পরিবর্তিত এ সব সফটওয়্যার।

এন্টিভাইরাসের সফটওয়্যারের এ জাতীয় ভুল তৎপরতাকে ফলস পজিটিভ বলা হয়। আর সাধারণ ভাবে সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং-এর ক্ষেত্রে  রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং বলতে কোন প্রোগ্রামের মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ থেকে সোর্স কোড পুনরুদ্ধার করার প্রক্রিয়াকে বোঝান হয়।

সাবেক এ কর্মী দাবি করেছেন, কোনো কোনো প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে এ জাতীয় পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ক্যাস্পারস্কি ল্যাব’এর সহপ্রতিষ্ঠাতা খোদ ইউজেন ক্যাস্পারস্কি। এ কর্মীর দাবি অনুযায়ী ক্যাস্পারস্কি ল্যাব’এর এ জাতীয় তৎপরতার শিকার হয়েছে, মাইক্রোসফট, এভিজি, অ্যাভাস্টসহ অন্যান্য এন্টি ভাইরাস নির্মাতা সংস্থা।

১০ বছরের বেশি সময় ধরে ক্যাস্পারস্কি ল্যাব এ জাতীয় তৎপরতা চালিয়েছে দাবি করে এ কর্মী আরো বলেন, ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত এ জাতীয় তৎপরতা সবচেয়ে বেশি চালানো হয়েছে।

অবশ্য ক্যাস্পারস্কি ল্যাব এ জাতীয় অভিযোগ কঠোর ভাষায় অস্বীকার করেছে। এক বিবৃতিতে ক্যাস্পারস্কি বলেন, তার কোম্পানি কখনোই প্রতিপক্ষের পণ্যের বাজারের মান খারাপ করার জন্য তাদের বিরুদ্ধে গোপন কোনো তৎপরতা চালায় নি।

অবশ্য মাইক্রোসফট, এভিজি এবং অ্যাভাস্টের নির্বাহীরা আগে বলেছেন, তাদের সফটওয়্যারকে ফলস পজিটিভে লিপ্ত করার চেষ্টা হয়েছে। একই সঙ্গে এ সব নির্বাহী স্বীকার করেছেন, তবে কারা এ জাতীয় তৎপরতায় জড়িত ছিল তা জানা নেই।#

adfly

Powered by Blogger.

 

© 2013 প্রযুক্তির দুনিয়া. All rights resevered. Designed by Templateism

Back To Top